Thursday 30 April 2015

(৬)-হজৰত মহম্মদ(দঃ)ৰ পূর্ণাঙ্গ জীৱনধাৰাৰ চমু লেখ”


খণ্ড-৪

“হজৰত মহম্মদ(দঃ)ৰ পূর্ণাঙ্গ জীৱনধাৰাৰ চমু লেখ”

By:- sogoodislam@gmail.com

---------------------------------------------------------------------------------------

—হজৰত ইব্রাহীমৰ(আঃ) বাকী তিনিবাৰ মক্কা আগমনৰ বিষয়ে ইবনু আব্বাস(ৰাঃ)ৰ বর্ণনাৰে সহীহ বুখাৰী শ্বৰীফত বর্ণিত হৈছে।
২) হজৰত ইছমাইলৰ(আঃ) যৌবন প্রাপ্তৰ পিছত তেওঁ জুৰহুম গোত্রৰ  এজন মানুহৰ পৰা আৰবী ভাষা উত্তম ভাৱে আয়ত্ব কৰিছিল। উক্ত গোত্রৰ এজনী মহিলাৰ লগত তেওঁৰ বিবাহ হয়। ইতিমধ্যে বিবি হাজেৰাৰ মৃত্যু হয়(ইন্না লিল্লাহি ……ৰাজিউন)।
সহধর্মিনী বিবি হাজেৰাৰ মৃত্যু পাছত হজৰত ইছমাইলৰ(আঃ) ঘৰত উপস্থিত হয়। কিন্তু  তেওঁৰ অনুপস্থিতিত পিতা-পুত্রৰ সাক্ষ্যাত নহ’ল। বোৱাৰীৰ লগত কথা বতৰাৰ প্রসঙ্গৰ মাজত বোৱাৰীয়েকে তেওঁলোকৰ সংসাৰিক অস্বচ্ছলতাৰ অভিযোগ আনে। ইয়াৰ উত্তৰত পুত্র হজৰত ইছমাইলৰ(আঃ) ঘূৰি আহিলে ক’বলৈ কয় যে ঘৰৰ দৰজাৰ চৌকাঠ যেন সলাই পেলায়। ঘৰলৈ ঘূৰি অহাৰ পিছত পিতাৰ উপদেশৰ তাৎপর্য্য উপলব্ধি কৰি তেওঁৰ(আঃ) স্ত্রীক তালাকদি জুৰহুম গোত্রৰ “মাযাজ” বিন আম্ৰৰ কন্যাক বিয়া কৰায়।
৩) হজৰত ইছমাইলৰ(আঃ) দ্বিতীয় বিবাহ পিছত হজৰত ইব্রাহীম(আঃ) পুনৰ মক্কালৈ যায়, কিন্তু এইবাৰও পুত্রৰ লগত তেওঁৰ(আঃ) সাক্ষাৎ নহ’ল। বোৱাৰীয়েকক সংসাৰ আদি কেনে চলিছে, খৱাবোৱাত কিবা অসুবিধা হৈছে নেকি বুলি শুধাত বোৱাৰীয়ে আল্লাহ তা’লাৰ শুক্ৰিয়া আদায় কৰি ক’লেযে আল্লাহ তা’লাই তেওঁলোকক যথেষ্ট দিছে, তেওঁলোকে পানী আৰু মাংস খায়। শশুৰেকে(আঃ) সন্তুষ্টি প্রকাশ কৰি দৰজাৰ চৌকাঠ স্থায়ী ৰাখিবলৈ কৈ মাংস আৰু পানীৰ বৰকত বাবে আল্লাহ তা’লাৰ ওচৰত দোৱা কৰিলে( “O Allah! bless their meat and water.”)। ইয়াৰ পিছত তেওঁ(আঃ) পুনৰ ফিলিস্তীনলৈ ঘূৰি যায়।

হজৰত মহম্মদে(দঃ) কৈছে যে সেই সময়ত তেওঁলোকৰ ঘৰত মাংসটো বাদেই খুদকন এটাওঁ নাছিল।আৰু যদি থাকিলে হেঁতেনো তথাপিওঁ ইয়াৰ বাবে হজৰত ইব্রাহীমে(আঃ) দোৱা কৰিল হেঁতেন। কাৰণ ইয়াৰ অবিহনে মক্কাত থকাটো বৰ কঠিন। (The Prophet (pbuh) added: “At that time they did not have grain, and if they had grain he would have also invoked Allah to bless it. If somebody has only these two things as his sustenance, his health and disposition will be badly affected unless he lives in Mecca.”)
–আগলৈ–next friday...in sha Allah...

Saturday 25 April 2015

Isra and Mi’raj : Brief introduction to Quran

The Isra and Mi’raj (Arabic: الإسراء والمعراج‎, al-’Isrā’ wal-Mi‘rāğ), are the two parts of a Night Journey that, according to Islamic tradition, the Islamic prophet Muhammad took during a single night around the year 621. It has been described as both a physical and spiritual journey. A brief sketch of the story is in sura (chapter) 17 Al-Isra of the Qur’an, and other details come from the Hadith, supplemental writings about the life of Muhammad. In the journey, Muhammad travels on the steed Buraq to “the farthest mosque” where he leads other prophets in prayer. He then ascends to heaven where he speaks to God, who gives Muhammad instructions to take back to the faithful on Earth about the number of times to offer prayers each day.
According to traditions, the Journey is associated with the Lailat al Miraj, as one of the most significant events in the Islamic calendar.]


[Brief introduction to Quran:- God has given us several Books of guidance through the years. Each Book essentially contained the same fundamental message as the previous Books. Mankind was expected to guard these Books from harm, but unfortunately failed to live up to this expectation. Many of the Books were edited and tampered with, destroying its authenticity. This is partly why God kept sending us more revelations.
However, almost 1400 years ago, God sent us another Book, named the Quran, with the same basic message as the earlier ones, but with a small but very important difference. This time, God decreed that this Book would be the last Book sent down to us because God would protect it Himself. Regarding this Final Book, God said, “Behold, it is We Ourselves who have bestowed from on high this reminder: and behold, it is We who shall truly guard it” [15:9]
Today, if we compare the 114 chapters in every copy of this Final Book with each other, we will find they match perfectly word for word – from the oldest copies made 1300-plus years ago to the ones printed just a few hours ago. No human hand has changed it.
When God appoints a Prophet he also gives him some clear signs or a miracle to convince his people that he is indeed the Prophet of God. For example, Moses (Peace be upon him) was given a wand which when dropped would become a snake (20:19) Or for Jesus (Peace be upon him) the ability to give life to a dead person in certain occasions (5:110) etc. These miracles are only evident only during the lifetime of that Prophet. But, for a prophet who God has decided to be the Last Prophet has to be given a miracle which a generation can pass on to the next and so on until the end of world. That is The Holy Quran. It was revealed to Prophet Mohammed (Peace be upon him) during his 23 years of Prophethood. Quran in its Arabic form is unchallenged in its rhythm and beauty. Smallest chapter of the Quran contains only 3 sentences where as largest chapter spans 1/15 th of the whole Quran. Quran challenges to those who disbelieve in it to produce a single chapter comparable to it (2:23,17:88). More than 1400 years have passed since Prophet Muhammad(Peace be upon him) and the challenge of Quran still remains. We also find in the Quran many scientific facts that are established only in recent centuries.
“We will soon show them our signs in the Universe and in their own souls, until it will become quite clear to them that it is the truth. Is it not sufficient as regards your Lord that He is a witness over all things?”-41:53
Any translation of the Quran cannot be equated with the Quran in its original Arabic form. But it is only a means to give a glimpse of the Quran to those unfamiliar with Arabic language. Many of the verses can be understood directly but certain verses can be understood only by knowing the historical and other related background. Abdullah Yusuf Ali’s commentary is included at the end of the verses where available. If possible, readers have to refer to other popular commentaries as well. Readers are urged to study the Quran in Arabic in order to appreciate its true beauty.
Yusuf Ali’s Quran Translation]

ইসরা ও মিরাজ : সংক্ষিপ্ত কাহিনী : ফলাফল

ইসরা ও মিরাজের সংক্ষিপ্ত কাহিনী
রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কাবা শরীফের হিজ্‌র বা হাতীমে শোয়া ছিলেন। তার সাথে আরও দু’জন শোয়া ছিলেন। কোন কোন বর্ণনায় তাদের নাম এসেছে, হামযাহ ও জা‘ফর। এমতাবস্থায় তিন ফেরেশতা এসে বললেন, এদের মধ্যে কোনটি সে লোক? একজন বলল, মাঝখানে যিনি শুয়ে আছেন তিনি। তারপর তারা চলে গেলেন।
পরবর্তী দিন রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রাতের সালাত আদায় করে নিজ ঘরে ঘুমিয়ে ছিলেন। এমতাবস্থায় ঘরের ছাদ ভেদ করে ফেরেশতাগণ অবতরণ করলেন। জিবরাঈল আলাইহিস সালাম রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে যমযমের কাছে নিয়ে গেলেন। তারপর তার “সাক্কুস সাদর” বা বক্ষ বিদীর্ণ করলেন। তারপর তাকে যমযমের পানিতে ধুয়ে আবার যথাস্থানে লাগিয়ে দিয়ে বক্ষ মিলিয়ে দিলেন।
এরপর বুখারীর বর্ণনায় এসেছে, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নিয়ে আকাশের দিকে যাত্রা করা হয়। সেখানে প্রথম আকাশে আদম, দ্বিতীয় আকাশে ঈসা ও ইয়াহইয়া, তৃতীয় আকাশে ইউসুফ, চতুর্থ আকাশে ইদরীস, পঞ্চম আকাশে হারূন, ষষ্ট আকাশে মূসা এবং সপ্তম আকাশে ইবরাহীম আলাইহিমুস সালাম এর সাথে সাক্ষাত করেন। সেখানে তিনি বাইতুল মা‘মুর দেখতে পেলেন। সেখানে তাকে দুধ, মধু ও মদ এ তিনপ্রকার পানীয় দেয়া হয়। তিনি দুধ পছন্দ করে নেন। তখন জিবরীল বললেন যে, আপনি স্বাভাবিক বিষয় গ্রহণ করতে সমর্থ হলেন। তারপর তিনি সিদরাতুল মুন্তাহায় নীত হলেন। তারপর এত উচুতে গেলেন যে, কলমের লিখার খসখস আওয়াজ শুনতে পেলেন। এরপর আল্লাহ্ তার ও তার উম্মতের উপর পঞ্চাশ ওয়াক্ত সালাত ফরয করে দিলেন। এরপর মুসা আলাইহিস সালাম এর কাছে আসার পর তিনি রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে সালাতের ব্যাপারে আল্লাহ্‌র কাছে কমানোর আবেদন করার পরামর্শ দিলেন। প্রথমে অর্ধেক, তারপর পাঁচ ওয়াক্ত পর্যন্ত কমানো হয়। অপর বর্ণনায়, প্রতিবারে পাঁচ, বর্ণনান্তরে দশ করে কমানোর পর সবশেষে পাঁচ ওয়াক্ত সালাতে এসে তা শেষ হয়। এরপর তিনি দুনিয়াতে ফেরত আসেন।
অন্য বর্ণনায় এসেছে যে, সফরের শুরুতে বোরাক নিয়ে আসা হয়। ‘বোরাক’ বাইতুল মুকাদ্দাসের দিকে সফর করে। সেখানে তিনি নবীদের ইমামতি করেন। তারপর তাকে সেখানে তাকে দুধ মধু ও মদ এ তিনপ্রকার পানীয় দেয়া হয়। তিনি দুধ পছন্দ করে নেন। তখন জিবরীল বললেন যে, আপনি স্বাভাবিক বিষয় গ্রহণ করতে সমর্থ হলেন। তারপর তার জন্য মি‘রাজ বা সিড়ি নামিয়ে দেয়া হলে তিনি তাতে করে আকাশে গমন করলেন।…
ইসরা ও মিরাজের ফলাফল:
১- ইসরা ও মি‘রাজের মাধ্যমে মহান আল্লাহ্ তার রাসূলকে বান্দা হিসেবে গ্রহণ করেছেন। এটি সৃষ্টিজগতের কারও জন্য সবচেয়ে বড় পাওয়া। মহান আল্লাহ্ বলেন,
﴿سُبۡحَٰنَ ٱلَّذِيٓ أَسۡرَىٰ بِعَبۡدِهِۦ لَيۡلٗا مِّنَ ٱلۡمَسۡجِدِ ٱلۡحَرَامِ إِلَى ٱلۡمَسۡجِدِ ٱلۡأَقۡصَا ٱلَّذِي بَٰرَكۡنَا حَوۡلَهُۥ لِنُرِيَهُۥ مِنۡ ءَايَٰتِنَآۚ إِنَّهُۥ هُوَ ٱلسَّمِيعُ ٱلۡبَصِيرُ ١﴾ [سورة بني إسرائيل: 1]
২- ইসরা ও মি‘রাজের মাধ্যমে এটা প্রমাণিত হয়েছে যে, নবীগণ সবাই বৈমাত্রেয় ভাই। তাদের মিশন একটিই সেটি হলো, একমাত্র আল্লাহ্‌র ইবাদত প্রতিষ্ঠা করা।
৩- রাতের একটি অংশে ইসরা ও মি‘রাজ সংঘটিত হওয়ার মধ্যে এটাই উদ্দেশ্য যে, মহান আল্লাহ্র কাছে রাতের কাজই বেশী পছন্দ। কারণ তখন প্রকৃতি শান্ত থাকে। কাজে মন বসে। ইবাদতে একনিষ্ঠতা ও একাগ্রতা অর্জিত হয়।
৪- সূরা আল-ইসরার প্রথমে سُبۡحَٰنَ ٱلَّذِيٓ أَسۡرَىٰ বলার পরে নবম আয়াতে কুরআনের মাধ্যমে কারা হিদায়াত প্রাপ্ত হবে তাদের কথা আলোচনা করা হয়েছে। এ দুয়ের মাঝখানে ইয়াহূদীদের উপর আপতিত শাস্তি ও তাদের জাতীয় চরিত্রের দিকে ইঙ্গিত করা হয়েছে। এর মাধ্যমে এটাই বোঝানো হয়েছে যে, ইয়াহূদী ও নাসারাদের দীনের দাবী শেষ হয়ে গেছে এখন কুরআনের দিন এসেছে।
৫- ইসরা ও মি‘রাজে নবীদের ইমামতির মাধ্যমে এ বিষয় প্রমাণিত হলো যে, সমস্ত নবীর নবুওয়তের মাধ্যমে প্রাপ্ত শরী‘আত শেষ হয়েছে। এখন মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নবুওয়ত ও তারই শরীয়ত চলবে। আর তার শরীয়তই সর্বশেষ শরী‘আত। তিনিই শেষ নবী ও রাসুল।
৬- দুই কেবলার ইমামতি ও নেতৃত্ব মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও তার উম্মতদের জন্য নির্ধারিত হয়ে গেছে। এ দু’টির মালিকানা তাদেরই।
৭- এর মাধ্যমে মহান আল্লাহ্ এটাই প্রমাণ করতে চেয়েছেন যে, দুনিয়ার মানুষ আপনাকে সম্মান করতে কমতি করলেও আকাশে যারা আছে তারা আপনাকে সবচেয়ে বেশী সম্মানিত করে গ্রহণ করে নিচ্ছে। দুনিয়াতে মানুষের কর্মকাণ্ডে আপনি দুঃখিত হলেও আকাশে আপনাকে সাদর সম্ভাষণ জানানোর জন্য অনেকেই রয়েছেন। সর্বোপরি মহান আল্লাহ্ আপনাকে ছেড়ে যাবেন না।
৮- সালাত এমনই এক গুরুত্বপূর্ণ রুকন যার ফরয হওয়ার ঘোষণা কোন মাধ্যম ছাড়াই সরাসরি আল্লাহ্ ঘোষণা করেছেন। আর যা দুনিয়াতে ফরয না করে আকাশে প্রিয় নবীকে ডেকে এনে জানিয়ে দিয়েছেন। এটা যেন উম্মতের জন্য এক হাদীয়া। সে হাদীয়া যেন মাটিতে দেয়া যেত না, আকাশেই দিতে হবে।
৯- এর ফলে হিজরতের পথ প্রসারিত হলো, এর মাধ্যমে জানানো হলো যে, মূসা আলাইহিস সালামের উম্মতের চেয়েও তার উম্মত বেশী হবে। ফলে এর মাধ্যমে দাওয়াতের নতুন ক্ষেত্র আবিস্কৃত হবে এটাই বোঝা গেল।
১০- কারও রক্তচক্ষুর ভয় না করে হকের কথা বলতে সদা সচেষ্ট থাকা। যেমন রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মে‘রাজের কথা সবাইকে জানিয়েছিলেন। সুতরাং বীরত্বপূর্ণ নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করাও এর লক্ষ্য ছিল।
১১- কারা ঈমানদার ও কারা বেঈমান বা দুর্বল ইমানের অধিকারী সেটা পরিস্কার হয়ে যাওয়া। মহান আল্লাহ বলেন,
 ﴿وَمَا جَعَلۡنَا ٱلرُّءۡيَا ٱلَّتِيٓ أَرَيۡنَٰكَ إِلَّا فِتۡنَةٗ لِّلنَّاسِ﴾ [سورة بني إسرائيل: 60]
অর্থাৎ “আর আমরা আপনাকে যে দৃশ্য দেখিয়েছিলাম, তা তো কেবল মানুষকে পরীক্ষা করার জন্যই”। [সূরা আল-ইসরা: ৬০]
কারণ, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নতুন মিশনে যাচ্ছেন। সেখানে পাক্কা ইমানদারদের প্রয়োজন হবে।
১২- আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহুর ঈমানের দৃঢ়তা এখানে প্রকাশ পেল। তিনি নির্দ্বিধায় সেটার উপর ঈমান এনেছিলেন।
১৩- বিভিন্ন অপরাধের শাস্তি কেমন হতে পারে সেটার এক নির্দেশনা পেলে মানুষের পক্ষে দ্বীন ও ঈমানের উপর মজবুতি আসবে।
১৪- দুধ পান করা ও মদ থেকে দুরে থাকার মাধ্যমে ইসলাম যে স্বাভাবিক দ্বীন সেটা প্রমানিত হলো।
১৫- মাসজিদুল আকসা সমস্ত মুসলিমের সম্পদ। যেখানে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সালাত আদায় করেছেন। ইমামতি করেছেন। আকাশে আরোহন করেছেন। সেখানে গেলে সওয়াব হওয়া কথা ঘোষণা করেছেন। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় যে, বাইতুল মুকাদ্দাসের মুক্তির সাথেই মুসলিম উম্মাহর সম্মান ও প্রতিপত্তি নিহিত।
[sourse-http://www.tawheedullaah.com/isra_miraj/]

Thursday 23 April 2015

(5)-হজৰত মহম্মদ(দঃ)ৰ পূর্ণাঙ্গ জীৱনধাৰাৰ চমু লেখ”

খণ্ড-3

“হজৰত মহম্মদ(দঃ)ৰ পূর্ণাঙ্গ জীৱনধাৰাৰ চমু লেখ”

By:- sogoodislam@gmail.com

---------------------------------------------------------------------------------------

—–(sogoodislam@gmail.com’s note:- পৃথিবীত যিমানবোৰ বিখ্যাত মানুহৰ জন্ম হৈছে তেওঁলোকৰ জীৱনীৰ দৰে হজৰত মহম্মদ(দঃ)ৰ জীৱনী নহয়। এই কথা জানিও আমি তেখেতৰ(দঃ) জীৱনী চমুকৈ হ’লেও প্রায় চাৰিহাজাৰ বছৰ আগৰ পৰা অর্থাৎ হজৰত ইব্রাহীম(আঃ)ৰ পৰা আৰম্ভ কৰিছো।ইয়াতে আঘাট কৰক-(http://wp.me/p3MMVo-19 )। ইয়াৰ কাৰণ হিচাপে হজৰত ইব্রাহীম(আঃ)ৰ দোৱা আৰু হজৰত ইছা(আঃ)ৰ ভবিষ্যৎ সু-সংবাদৰ বিকাশৰ এটা হদীচৰ ফালে আঙুলিয়াব পাৰি। ইয়াৰ উপৰিও পৱিত্র কোৰাণ শ্বৰীফৰ 2:129[http://quran.com/2/129] আৰু 61:6 [http://quran.com/61/6]আয়াতত এই দোৱা আৰু ভবিষ্যৎ সু-সংবাদৰ উল্লেখ আছে। কিন্তু আমি কেই হাজাৰ বছৰমান পিছুৱাই গ’লেই নহ’ব আৰু পিছুৱাই যাব লাগিব। কাৰণ বিশ লক্ষ বছৰৰ আগেয়েই আল্লাহ তা’লাই হজৰত মহম্মদ(দঃ)ক জন্ম দি ঢাপে ঢাপে বিশ্বব্রাহ্মাণ্ডৰ বিকাশ ঘটাই আজিৰ পৰা প্রায় পোন্ধৰশ বছৰৰ আগতে তেখেতৰ(দঃ) আর্বিভাব ঘটাইছিল। এই সকলোবোৰ কথা আমি পৰ্যায়ক্ৰমে আলোচনা কৰিম যদিহে ইয়াৰ উপযুক্ত দলীল পোৱা যায় ইনশা আল্লাহ।)

————————————————————————————————-


——- কিছুদিনৰ পিছতেই খেজুৰ আৰু পানী শেষহৈ গ’ল। পুত্র হজৰত ইছমাইল (আঃ)কলৈ পৰম সঙ্কতত পৰিল বিবি “হাজেৰা”। কিন্তু এই ভয়াবহ সংকতক মহান আল্লহ তা’লাই অলৌকিক ভাৱে সকলো বিপদ দূৰ কৰি দিলে। সৃষ্টি হ’ল জম্জম্ পানীৰ ধাৰা।(ইয়াতে আঘাট কৰক http://wp.me/p20yGy-69)।একেধৰণৰেই সংগৃহীত হ’ল প্রয়োজনীয়খাদ্য ও পণ্য সামগ্রী।[History zamzam-http://wp.me/p53xn9-1R]



সেই সময়ত মক্কা শ্বৰীফৰ আশেপাশে ইয়েমেনৰ পৰা কিছুমান মানুহ আহি ঘূৰাপকা কৰি আছিল, উদ্দেশ্য মক্কাত বসবাস কৰা। এওঁলোকক “জুৰহুম সানী” বা “দ্বিতীয় জুৰহুম” বুলা হৈছিল। এওঁলোকে বিবি “হাজেৰা”ৰ অনুমতিলৈ মক্কাভূমিত থাকিবলৈ লয়(সহীহ্ বুখাৰী,১ম খণ্ড পৃঃ৪৭৫)।

স্ত্রী-পুত্রৰ সাক্ষাতৰ বাবে হজৰত ইব্রাহীম(আঃ) মাজে মাজে মক্কালৈ আহিছিল। ইতিহাসবিদৰ মতে তেওঁ(আঃ) চাৰিবাৰ আহিছিল।

১। প্রথমবাৰ মক্কালৈ আহিছিল পুত্র হজৰত ইছমাইলক(আঃ) আল্লাহৰ নামত কোৰবানি কৰিবলৈ(এই কাহিনীৰ বাবে ইয়াত ক্লিক কৰক-http://wp.me/p2Q3EH-1R )(স’গুদইছলাম.ক’মৰ টোকাঃ-আধুনিক যুগৰ কিছু মুছলমানে প্রশ্ন কৰিব পাৰে “হজৰত ইব্রাহীমে(আঃ) কৰা এটা কাম কিয় আজিও কৰিব লাগে আৰু animal rights protectionত  ই  বিতর্কৰ মাজত সোমাই নপৰিব জানো।”—প্রথম কথা হ’ল ইছলাম এটা practical ধর্ম, নামাজেই ইয়াৰ জলন্ত প্রমাণ। হাতে কামে কৰাটোৱেই ইছলাম। নামাজৰ দৰে কোৰবানিওঁ আল্লাহ তা’লাৰ হুকুম(Allah ordered the Ummat of the 

Prophet Muhammad (pbuh) to sacrifice an animal “The Sunnah of your father Ibrahim (pbuh)” (Ibn Majah, Mishkaat vol. 1 p. 129). ইয়াৰ উপৰিও দুখীয়াসকলে এসাজ ভালকৈ খাবলৈ পায়।)(can be read also,click pl.-http://wp.me/2Q3EH)।আৰু animal rights protectionৰ বাবে ইয়াত ক্লিক কৰকhttp://wp.me/p2Q3EH-36


->আগলৈ(Next Fri day)-in sha Allah-sgis

Tuesday 21 April 2015

(4-B)"জাগো মুমিন জাগো "

Click for (4-A)-http://sogoodislamassamese.blogspot.in/2015/04/4.html
(4-B)"জাগো মুমিন জাগো "
"জাগো মুমিন জাগো "-(4-B)-by:- sogoodislam@gmail.com

++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
(বিঃদ্রঃ-Prince Hussain চাহাবৰ অনুমতি সাপেক্ষে আমি উক্ত শিৰোনামাত 4-নং খণ্ডটিত লিখিছো। আজি 4-B খণ্ডটি প্রকাশ কৰা হৈছে।)
++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++ 
আমি আগৰ সংখ্যাত(4-A) হঃআবু হানিফা(ৰঃ)ৰ ইন্তেকালৰ প্রায় এশ বছৰৰ পিছতহে উল্লেখিত ছখন বিশুদ্ধ হাদিচ   লিপিবদ্ধ হৈছিল বুলি উল্লেখ কৰিছিলো।
এক বিশেষ সূ্ত্রৰ পৰা জনা যায়যে চাৰি মযহৰ সৃষ্টি হৈছিল ৪০০(চাৰিশ) হিজৰিৰ পিছত(ref:- http://sgis-misc.blogspot.in/2015/04/blog-post_20.html )
+++++++++


আমি হঃআবু হানিফা(ৰঃ)ক বাছি লোৱাৰ প্রধান কাৰণটো হ’ল যে হঃআবু হানিফা(ৰঃ)ই গঠন কৰা বুলি ভবা পৃথিবীৰ সর্ববৃহত দলটোৱেই হৈছে হানাফি মযহব। শুনি আচৰিত হ’বযে হঃআবু হানিফাই(ৰঃ) নালাগে বাকী তিনিও জন ইমামৰ(ৰঃ) এজনেওঁ গম নেপাইছিলযে তেওঁলোকৰ নামত যে দল বা মযহব গঠন কৰা হৈছে। কাৰণ চাৰি মযহব গঠন হোৱাৰ বহু আগতেই তেখেত সকলৰ ইন্তেকাল হৈছিল।
    “Sihah Sittaor ‘the authentic six”ৰ শেষৰজন ইমামৰ ইন্তেকাল হৈছিল ৩০৩ হিজৰিত অর্থাৎ চাৰি মযহব সৃষ্টিৰ প্রায় ১০০ বছৰৰ আগতেই বিশুদ্ধ হদিচ আহি গৈছিল। ইয়াৰ উপৰিওঁ কোৰআন মজিদটো আছিলেই। এই তথ্যখিনিৰ ভিত্তিত চাৰি মযহবৰ সৃষ্টিই হ’ব নেলাগিলিছিল।  কিন্তু হ’ল! কিয় হ’ল?,কেনেকৈ হ’ল?, কোনে কৰিলে বিশাল হানাফি মযহব? ইয়াৰ উত্তৰ মযহবৰ  পণ্ডিত সকলেই দিব পাৰিব।ইয়াতে Click/touch কৰকঃ- http://wp.me/p51X9a-M
আল্লাহ তা’লাই মযহবত ভাগ ভাগ হ’বলৈ কৈছিল নেকি? ৰছুলে(দঃ) এই বিষয়ে একো কোৱা নাইনে? পাৰিব।ইয়াতে Click/touch কৰকঃ-http://wp.me/p51X9a-S

-আগলৈ—to be contd.4-C..in sha Allah

Tuesday 14 April 2015

(4-A)"জাগো মুমিন জাগো "

"জাগো মুমিন জাগো "-(4-A)-by:- sogoodislam@gmail.com

++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
(বিঃদ্রঃ-Prince Hussain চাহাবৰ অনুমতি সাপেক্ষে আমি উক্ত শিৰোনামাত 4-নং খণ্ডটিত লিখিছো। আজি 4-A খণ্ডটি প্রকাশ কৰা হৈছে।)
++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++ 




     আমাৰ এজন সন্মানীয় ফেচ-বুকৰ বন্ধুৱে তেখেতৰ ষ্টেটাচত কৈছেযে যি চাৰি মাযহাবৰ চাৰি ফৰজৰ কথা কোৱাহৈ থাকে হেই কথাৰ দলীল(Reference) বিছাৰি তেখেতে হাবাথুৰি খাইছে। তেখেতে কোৰআন আৰু কোনো শ্বসি হাদিচত এই কথা বিছাৰি পোৱা নাই। 
      
      বন্ধু! আপোনি গোটেই জীৱন বিছাৰিলেওঁ কোৰআন আৰু শ্বসি হাদিচতচাৰি মাযহাবৰ চাৰি  ফৰজ কথাটো বিছাৰি নাপাব। ইয়াৰ বিপৰিতে আল্লাহ তালা আৰু তেখেতৰ ৰছুল(দঃ) আদেশৰ বিপৰিতেগৈ দুজখ বাসী হোৱাৰ সম্ভাৱনাহে বেছি। 
আল্লাহ তালাই কোৰআন মজিদত কৈছেঃ


]“Indeed, those who have divided their religion and become sects - you, [O Muhammad], are not [associated] with them in anything. Their affair is only [left] to Allah ; then He will inform them about what they used to do.” [http://quran.com/6/159]


]“[Adhere to it], turning in repentance to Him, and fear Him and establish prayer and do not be of those who associate others with Al”ah"

“[Or] of those who have divided their religion and become sects, every faction rejoicing in what it has.”[ http://quran.com/30/31-32]


] “And hold firmly to the rope of Allah all together and do not become divided. And remember the favor of Allah upon you - when you were enemies and He brought your hearts together and you became, by His favor, brothers. And you were on the edge of a pit of the Fire, and He saved you from it. Thus does Allah make clear to you His verses that you may be guided.”[ http://quran.com/3/103]


ৰছুলে কেৰিমে (দঃ) কৈছিলঃ-

The Messenger of Allah, peace be upon him, delivered a sermon to mankond during the Farewell Hajj, and said: "O mankind! I have left behind over you that which if you hold fast to it, you will never go astray: the book of Allah and the sunnah of His prophet."
~'Ibn Musa al-Bayhaqi, 'Sunan al-Kubra, vol. 10, p. 114 hadith no. 20123  [http://www.alim.org/library/hadith/prophet]


       উক্ত কোৰআন মজিদৰ আৰবিৰ অর্থবোৰ আমি যেনে দৰে পাইছো তেনেদৰেই ৰাখিছো। আৰু বিভিন্ন জনৰ ভাঙনি পৰীক্ষা কৰি পাৰে, তাৰ বাবে ইয়াতে ক্লিক কৰক।কেৱল উআৰএলৰ শেষত চুৰা আৰু আয়াত নংটো বহাই দিবঃ- http://www.islamawakened.com/quran/1/3/ -ভাঙনিবোৰক এনেৰে ভাগ কৰা হৈছেঃ-]Generally Accepted Translations of the Meaning ]Controversial, deprecated, or status undetermined works ]Non-Muslim and/or Orientalist works ]New and/or Partial Translations, and works in progress. 


       উক্ত কথাখিনি ইয়াত দিয়াৰ উদ্দেশ্য হৈছেযে-কোৰআন মজিদক শুদ্ধ ছখন হাদিচ আৰু চাহাবা(ৰাঃ) সকলৰ টোকা অবিহনে অনুবাদ কৰিব নোৱাৰি। এই কাম বর্তমান চলিয়েই আছে। 

++++++++++++++


      আমি চাৰি মাযহাবৰ কথাৰে এই খণ্ডটি আৰম্ভ কৰিছিলো। গতিকে চাৰিজন ইমাম(ৰঃ) সম্পূর্ণ জীৱনৰ সময় সীমাটো(period) কিমান চাই লওঁ।

চাৰিজন ইমাম(ৰঃ) জীৱনৰ সময় সীমা(period) হৈছেঃ-80 AH to 241 AH.


1) Abu Hanifa(RA) :- born in 80 A.H and died 150 A.H.

2) Abu Abdullah Malik(RA):- born in 94 A.H died in 179 A.H 
3) Abu Abdullah Muhammad(RA):- born in 150 A.H died in 204 A.H.
4) Ahmad bin Hanbal(RA):- born in 164 A.H and died 241 A.H.



ছখন  বিশুদ্ধ(দুখন আটাইতকৈ বিশুদ্ধ1] Al-Bukhari, 2] Muslim)হাদিচৰ  ছজন ইমাম(ৰঃ) জীৱনৰ সময় সীমা(Period) হৈছেঃ-

Six Imams who compiled the most authentic collections of Hadith lived. [Sihah Sittaor ‘the authentic six’.]


1] Al-Bukhari=born in 194 A.H died in 256 A.H 

2] Muslim =born in 206  A.H died in 261 A.H 
3] Abu Dawood=born in 202   A.H died in  275 A.H 
4] Tirmizi=born in 209   A.H died in 279  A.H 
5] Al-Nasa’i=born in  215  A.H died in 303  A.H 
6] Majah=born in  209  A.H died in  273  A.H 


    উক্ত তালিকৰ পৰা দেখা যায়যে হঃআবু হানিফা(ৰঃ) ইন্তেকালৰ প্রায় এশ বছৰৰ পিছতহে উল্লেখিত বিশুদ্ধ হাদিচ সমূহ লিপিবদ্ধ হৈছে।..
.আগলৈ-to be contd.in Part 4(B)-in sha Allah….sogoodislam@gmail.com [sgi(s)]-14.04.2015