Sunday 20 September 2015

ইমাম আবু হানিফা(রহঃ) এর আল ফিকহুল আকবর-আল্লাহ্‌ যে শুধু আরশে সমাসীন তাঁর সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা

ইমাম আবু হানিফা(রহঃ) এর আল ফিকহুল আকবর পড়ার জন্য অনুরুধ করছি। আল্লাহ্‌ যে শুধু আরশে সমাসীন তাঁর সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা আছে। 

ইমাম আবু হানিফা (রঃ) বলেনঃ পবিত্র কোরআনে আল্লাহ্‌র যে সমস্ত সিফাত (গুন)বর্ণিত হয়েছে যেমন-আল্লাহ্‌র হাত,পা,চেহারা,নফস ইত্যাদি আমরা তা দৃঢ় ভাবে বিশ্বাস করি। স্বীকার করি এগুলো হচ্ছে তাঁর সিফাত বা গুণাবলী। আমরা যেমন কখনও আল্লাহ্‌র সিফাত সম্পর্কে এ প্রশ্ন করিনা বা করবোনা যে,এ সিফাতগুলো (হাত,পা,চেহারা,চোখ ইত্যাদি) কেমন,কিরুপ বা কিভাবে,কেমন অবস্থায় আছে,তেমনি আল্লাহ্‌র সিফাতের কোন নিজস্ব ব্যাখ্যা বা বর্ণনা দিতে যাইনা। কেননা তিনি তা বর্ণনা করেন নাই। যেমন-আমরা একথা কখনো বলিনা যে,আল্লাহ্‌র হাত হচ্ছে তাঁর কুদরতি হাত,শক্তিপ্রদ পা বা তাঁর নিয়ামত। এ ধরনের কোন ব্যাখ্যা দেয়ার অর্থ হল আল্লাহ্‌র প্রকৃত সিফাতকে অকার্যকর করা বা বাতিল করে দেয়া বা অর্থহীন করা । আল্লাহ্‌র হাতকে আমরা হাতই জানবো এর কোন বিশেষণ ব্যবহার করবো না। কুদরতি হাত রূপে বর্ণনা করবোনা । কোন রকম প্রশ্ন করা ছাড়াই যেরূপ কোরআনে বর্ণিত হয়েছে হুবুহু সে রকমই দ্বিধাহীনে বিশ্বাস করি। [আল ফিকহুল আকবার]

Monir Ahammod says:
১. সুরা আ’রাফ ৭:৫৪: “নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক হচ্ছেন সেই আল্লাহ যিনি আসমান ও যমীনকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর তিনি আরশে সমাসীন হন |”
২. সুরা ইউনুস ১০:৩: “নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ, যিনি আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবী ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তিনি আরশে সমাসীন হন |”
৩. সুরা রা’দ ১৩:২: “আল্লাহই ঊর্ধ্বদেশে আকাশমণ্ডলী স্থাপন করেছেন স্তম্ভ ব্যতীত – তোমরা এটা দেখেছ| অতঃপর তিনি আরশে সমাসীন হন |”
৪. সুরা ত্ব-হা ২০:৫: “দয়াময় (আল্লাহ) আরশে সমাসীন|”
৫. সুরা ফুরক্বান ২৫:৫৯: “তিনি আকাশমণ্ডলী, পৃথিবী এবং এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সমস্ত কিছু ছয় দিনে সৃষ্টি করেন; অতঃপর তিনি আরশে সমাসীন হন। তিনিই রহমান,তাঁর সম্বন্ধে যে অবগত আছে তাকে জিজ্ঞেস করে দেখ |”
৬. সুরা সাজদাহ ৩২:৪: “আল্লাহ তিনি, যিনি আকাশমণ্ডলী, পৃথিবী ও এতদুভয়ের অন্তর্বর্তী সবকিছু সৃষ্টি করেছেন ছয় দিনে। অতঃপর তিনি আরশে সমাসীন হন |”
৭. সুরা হাদীদ ৫৭:৪: “তিনিই ছয় দিনে আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমাসীন হয়েছেন।”
সুরা ক্বামার > ৫৪:১৭,২২,৩২,৪০ : “কুরআন আমি সহজ করে দিয়েছি উপদেশ গ্রহনের জন্যে, সুতরাং উপদেশ গ্রহণকারী কেউ আছে কি?”
সুরা যুখরুফ ৪৩:৩: “আমি এটা (অবতীর্ণ) করেছি আরবী ভাষায় কুরআনরূপে, যাতে তোমরা বুঝতে পার|”
সুরা ইউসুফ ১২: ২ : “আমি অবতীর্ণ করেছি আরবী ভাষায় তাকে কুরআন (রূপে), যাতে তোমরা বুঝতে পার|”
———————————————–
ইমাম আবু হানিফা (রঃ) বলেনঃ পবিত্র কোরআনে আল্লাহ্‌র যে সমস্ত সিফাত (গুন)বর্ণিত হয়েছে যেমন-আল্লাহ্‌র হাত,পা,চেহারা,নফস ইত্যাদি আমরা তা দৃঢ় ভাবে বিশ্বাস করি। স্বীকার করি এগুলো হচ্ছে তাঁর সিফাত বা গুণাবলী। আমরা যেমন কখনও আল্লাহ্‌র সিফাত সম্পর্কে এ প্রশ্ন করিনা বা করবোনা যে,এ সিফাতগুলো (হাত,পা,চেহারা,চোখ ইত্যাদি) কেমন,কিরুপ বা কিভাবে,কেমন অবস্থায় আছে,তেমনি আল্লাহ্‌র সিফাতের কোন নিজস্ব ব্যাখ্যা বা বর্ণনা দিতে যাইনা। কেননা তিনি তা বর্ণনা করেন নাই। যেমন-আমরা একথা কখনো বলিনা যে,আল্লাহ্‌র হাত হচ্ছে তাঁর কুদরতি হাত,শক্তিপ্রদ পা বা তাঁর নিয়ামত। এ ধরনের কোন ব্যাখ্যা দেয়ার অর্থ হল আল্লাহ্‌র প্রকৃত সিফাতকে অকার্যকর করা বা বাতিল করে দেয়া বা অর্থহীন করা । আল্লাহ্‌র হাতকে আমরা হাতই জানবো এর কোন বিশেষণ ব্যবহার করবো না। কুদরতি হাত রূপে বর্ণনা করবোনা । কোন রকম প্রশ্ন করা ছাড়াই যেরূপ কোরআনে বর্ণিত হয়েছে হুবুহু সে রকমই দ্বিধাহীনে বিশ্বাস করি। [আল ফিকহুল আকবার]
ইমাম মালেক (রহঃ) বলেন,‘আল্লাহ আকাশের উপর এবং তাঁর জ্ঞানের পরিধি সর্বব্যাপী বিস্তৃত। কোন স্থানই তাঁর জ্ঞানের আওতার বহির্ভূত নয়’। (ইজতিমাউল জুয়ূশিল ইসলামিয়্যাহ,পৃঃ ১০১)
ইমাম শাফি‘ঈ (রহঃ) বলেন, ‘সুন্নাহ সম্পর্কে আমার ও আমি যেসকল হাদীসের বিদ্বানকে দেখেছি এবং তাদের নিকট থেকে গ্রহণ করেছি যেমন সুফিয়ান, মালেক ও অন্যান্যরা, তাদের মত হল এ কথার সাক্ষ্য প্রদান করা যে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ ছাড়া কোন (হক্ব) উপাস্য নেই এবং মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহর রাসূল। আর আল্লাহ আকাশের উপর তাঁর আরশে সমাসীন। তিনি যেমন ইচ্ছা তাঁর সৃষ্টির নিকটবর্তী হন এবং যেমন ইচ্ছা তেমন নীচের আকাশে অবতরণ করেন’। (ইজতিমাউল জুয়ূশিল ইসলামিয়্যাহ,, পৃঃ ১২২)
ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল (রহঃ)-এর পুত্র আব্দুল্লাহ বলেন, ‘আমার বাবাকে জিজ্ঞেস করা হ’ল যে, আল্লাহ তাঁর সৃষ্টি থেকে দূরে সপ্তম আকাশের উপরে তাঁর আরশে সমাসীন। তাঁর ক্ষমতা ও জ্ঞানের পরিধি সর্বত্র বিস্তৃত । এর উত্তরে তিনি (ইমাম আহমাদ) বলেন, হ্যাঁ! তিনি (আল্লাহ) আরশের উপর সমাসীন এবং তাঁর জ্ঞানের বহির্ভূত কিছুই নেই। (ইজতিমাউল জুয়ূশিল ইসলামিয়্যাহ,পৃঃ ১৫২-১৫৩)


৮. সুরা নিসা ৪:১৫৮: ‘বরং আল্লাহ তাকে (ঈসাকে)নিজের দিকে উঠিয়ে নিয়েছেন |”
৯. সুরা আলে ইমরান ৩:৫৫: “স্মরণ কর, যখন আল্লাহ বললেন, হে ঈসা! আমি তোমার কাল পূর্ণ করছি এবং আমার নিকট তোমাকে তুলে নিচ্ছি |”
১০. সুরা মুলক ন৬৭:১৬-১৭: “(১৬) তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ যে (এ বিষয়ে), যিনি আকাশের উপর রয়েছেন তিনি তোমাদেরসহ ভূমি ধসিয়ে দিবেন না? আর তখন ওটা আকস্মিকভাবে থরথর করে কাঁপতে থাকবে| (১৭) অথবা তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ যে, আকাশের উপর যিনি রয়েছেন তিনি তোমাদের উপর পাথর বর্ষণকারী ঝঞ্ঝাবায়ু প্রেরণ করবেন না? তখন তোমরা জানতে পারবে কিরূপ ছিল আমার সতর্কবাণী|”
১১. সুরা মুমিন ৪০:৩৬-৩৭: “ফেরাঊন বলল, হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ প্রাসাদ তৈরী কর| যাতে আমি অবলম্বন পাই আসমানে আরোহনের, যেন আমি দেখতে পাই মুসা (আ:)এর মা’বুদকে|”
১২. সুরা হাক্কাহ ৬৯:১৭: “ফেরেশতাগণ তাঁর (আল্লাহর) পার্শ্বে পার্শ্বে থাকবে এবং সেদিন (কিয়ামতের দিন) আটজন ফেরেশতা তোমার প্রতিপালকের আরশকে নিজেদের উপরে বহন করবে|”
১৩.সূরা ক্বাফ ৫০:১৬: “আমি তার গ্রীবাস্থিত ধমনী থেকেও অধিক নিকটবর্তী (তাঁর জ্ঞানের মাধ্যমে)|”
১৪. সূরা মুজদালাহ ৫৮:৭: “আপনি কি ভেবে দেখেননি যে, নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলে যা কিছু আছে, আল্লাহ তা জানেন। তিন ব্যক্তির এমন কোন পরামর্শ হয় না যাতে তিনি চতুর্থ না থাকেন এবং পাঁচ জনেরও হয় না, যাতে তিনি ষষ্ঠ না থাকেন তারা এতদপেক্ষা কম হোক বা বেশী হোক তারা যেখানেই থাকুক না কেন তিনি তাদের সাথে আছেন, তারা যা করে, তিনি কেয়ামতের দিন তা তাদেরকে জানিয়ে দিবেন। নিশ্চয় আল্লাহ সর্ববিষয়ে সম্যক জ্ঞাত”।
১৫. সূরা হাদীদ ৫৭:৪: “তিনি নভোমন্ডল ও ভূমন্ডল সৃষ্টি করেছেন ছয় দিবসে, অত:পড় আরশের উপর সমাসীন হয়েছেন | তিনি জানেন যা ভূমিতে প্রবেশ করে ও যা ভূমি থেকে নির্গত হয় এবং যা আকাশ থেকে বর্ষিত হয় ও যা আকাশে উত্থিত হয় | তিনি তোমাদের সাথে আছেন তোমরা যেখানেই থাক| তোমরা যা কোর, আল্লাহ তা দেখেন|
১৬. সুরা মূলক ৬৭:১৩: “তোমরা তোমাদের কথা চুপে চুপে বল অথবা উচ্চস্বরে বল, তিনি তো অন্তরের গোপনীয়তা সম্পর্কেই সর্বজ্ঞ |”
১৭. সুরা হাজ্জ ২২:৮: “ কিছু মানুষ জ্ঞান-প্রমান ও স্পষ্ট কিতাব ছাড়াই আল্লাহ সম্পর্কে বিতর্ক করে ।”
১৮. সুরা কাহফ ১৮:১: “সমস্ত প্রশংসা আল্লাহরই যিনি তাঁর বান্দার (মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর প্রতি এই কিতাব অবতীর্ণ করেছেন এবং এতে তিনি অসঙ্গতি রাখেননি |” যদি উপরে উল্লেখিত ৩টি (৫০:১৬, ৫৮:৭, ৫৭:৪ এর শেষাংশ, ৬৭:১৩) আয়াতের ব্যাখ্যায় যদি এমন হয় যে, আল্লাহ সবর্ত্র বিরাজমান বা সৃষ্টি(মানুষে)র অন্তরে/কলবে অথবা আল্লাহ নিরাকার তবে যে, অন্য ১৪টি আয়াত ((৭:৫৪, ১০:৩, ১৩:২, ২০:৫, ২৫:৫৯, ৩২:৪, ৫৭:৪এর প্রথমাংশ, ৪:১৫৮, ৩:৫৫, ৬৭:১৬-১৭, ৪০:৩৬-৩৭, ৬৯:১৭)) ভুল বা অসন্গতিপুর্ন (নাউযুবিল্লাহ)|
১৯. তুলনা: সুরা ইখলাস ১১২:৪ : “এবং তাঁর সমতুল্য কেউ নেই|”
২০. সাদৃশতা: সুরা শুরা ৪২:১১: “কোনো কিছুই তাঁর অনুরূপ নয়, তিনি সর্বশ্রোতা ও সর্বদ্রষ্টা|”
২১. চোখ: সুরা ত্ব-হা ২০: ৩৯: “… যাতে তুমি (মুসা আ:) আমার চোখের সামনে প্রতিপালিত হও |”
২২. হাত ও মুষ্ঠি: সুরা যুমার ৩৯:৬৭: “তারা আল্লাহর যথাযথ সম্মান করেনা| সমস্ত পৃথিবী কিয়ামতের দিন থাকবে তাঁর হাতের মুষ্টিতে এবং আকাশমন্ডলী থাকবে ভাজকৃত তাঁর ডান হাতে | পবিত্র ও মহান তিনি, তারা যাকে শরিক করে, তিনি তার ঊর্ধ্বে|”
২৩. হাত: সুরা সোয়াদ/স্বদ ৩৮:৭৫: “তিনি (আল্লাহ) বললেন: হে ইবলিস! আমি যাকে নিজ হাতে সৃষ্টি করেছি, তার প্রতি সিজদাবনত হতে তোমাকে কিসে বাধা দিলো? তুমি কি ঔদ্ধত্য প্রকাশ করলে, না তুমি উচ্চ মর্যাদা সম্পন্ন|”
২৪. উভয় হাত: সুরা মায়িদা ৫: ৬৪: “আর ইয়াহুদীরা বলে, আল্লাহর হাত বন্ধ হয়ে গেছে; তাদেরই হাত বন্ধ হয়ে গেছে| তাদের এ উক্তির দরুন তাদের প্রতি অভিশাপ করা হয়েছে; বরং তাঁর (আল্লাহর) তো উভয় হাত উন্মুক্ত, যেরূপ ইচ্ছা ব্যয় করেন, … ”
২৫. পা ও পায়ের গোছা: সুরা কালাম ৬৮:৪২ : “(স্মরণ কর,) সেইদিন যেদিন হাঁটুর নিম্নাংশ উন্মোচিত করা হবে এবং তাদেরকে আহবান করা হবে সিজদা করার জন্যে; কিন্তু তাড়া তা করতে সক্ষম হবে না|”
২৬. মুখমন্ডল(চেহারা): সুরা আর রাহমান ৫৫:২৬-২৭: “(২৬)ভু-পৃষ্ঠে যা কিছু আছে সমস্তই ধ্বংসশীল, (২৭) এবং অবশিষ্ট থাকবে শুধু তোমার প্রতিপালকের মুখমন্ডল (সত্তা), যা মহিমাময়, মহানুভব|”
২৭. আকৃতি: সুরা কিয়ামাহ ৭৫:২২-২৩: “(২২) কোন কোন মুখমন্ডল সেদিন উজ্জ্বল হবে, (২৩) নিজেরা প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে| 

ইমাম আবু হানীফা (রহঃ) বলেন,‘যে বলবে যে, আল্লাহ আসমানে আছেন, না যমীনে তা আমি জানি না, সে কুফরী করবে। কেননা আল্লাহ বলেন, রহমান আরশে সমাসীন। আর তার আরশ সপ্ত আকাশের উপর। (ইজতিমাউল জুয়ূশিল ইসলামিয়্যাহ, পৃঃ ৯৯)
আবু মুতি আল হাকাম ইবনে আব্দুল্লাহ আল বালাখি বলেন: আমি ইমাম আবু হানিফা (র:) কে জিজ্ঞেস করেছিলাম যে কেউ যদি বলে যে, আমি জানিনা আল্লাহ কোথায় – আসমানে না পৃথিবীতে, তাহলে তার সম্পর্কে আমার অভিমত কি? প্রত্যুত্তরে তিনি বলেছেন – সে কাফের, কেননা আল্লাহ বলেছেন, “পরম করুনাময় (রাহমান) আরশের উপর সমাসীন।” (সুরা ত্ব হা – ৫) , আবু মুতি বলেছেন, অত:পড় আমি তাঁকে (ইমাম আবু হানিফাকে) জিজ্ঞেস করেছিলাম যে কেউ যদি বলে যে, আল্লাহ উপর অধিষ্ঠিত, কিন্তু আমি জানিনা আরশ কোথায় অবস্থিত আকাশে না পৃথিবীতে তাহলে তার সম্পর্কে আপনার অভিমত কি? প্রত্যুত্তরে তিনি বলেছেন – যদি সে ব্যক্তি “আল্লাহ আকাশের উপরে” এ কথা অস্বীকার করে তাহলে সে কাফের। (শারহুল আকীদাহ আত তাহাওইয়াহ লি ইবনে আবিল ইজ আল হানাফি পৃষ্ঠা ২২৮
 

No comments:

Post a Comment